AKR PUBLICATION & AKR TV
Get a Quote
Showing 3 of 26 items
By Md Akr khan
Posted on: Mon, 14-May-2018, 02:00
মাহে রমজানঃ উম্মতে মুসলিমার জন্য এক অপার নিয়ামত রহমাত বরকত ও মাগফিরাতের মাস মাহে রমজান। উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য এক গৌরবোজ্জল মাসের নাম রমজান। পূর্ববর্তী উম্মতীদের মাঝে শ্রেষ্ঠত্বের পার্থক্য নির্ণয়কারী মাসের নাম রমজান। উম্মতে মুহাম্মদীর বয়স কম। গড় আয়ু আমাদের ৭০ থেকে ৮০। আর পূর্ববর্তী একেকজন উম্মতীদের বয়স হতো এক হাজার দুই হাজার বছর। আর শক্তি? এত তুলনাই করা যায় না পূর্ববর্তীদের সাথে। পূর্ববর্তী উম্মতীরা একেজন ছিলেন পাহাড়সম শক্তির অধিকারী। সেই তুলনায় উম্মতে মুহাম্মদী দৈহিকভাবেও দুর্বল। তবু এ উম্মত সবার আগে কিভাবে জান্নাতে যাবে? আমাদের স্বাভাবিক যুক্তি বলে এটি সম্ভব নয়। এক ব্যক্তি বাঁচলো এক হাজার বছর। আরেকজন বাঁচলো একশত বছর। উভয়জনই যদি সমান মুত্তাকী পরহেযগার হয়, তাহলে একশত বছর জীবনলাভকারী ব্যক্তি আমলের দিক থেকে কিছুতেই হাজার বছর জীবিত ব্যক্তির ধারে কাছেও যেতে পারে না। এটা সম্ভব নয়। কিন্তু তারপরও উম্মতে মুহাম্মদী সবার আগে জান্নাতে যাবে। কিভাবে? এবং কেন? এর মূল জবাব হল, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ই...
By Md Akr khan
Posted on: Wed, 09-May-2018, 03:08
☞ ২০০০ সাল: একজন খৃষ্টান ডাক্তার পৃথিবীর বুকে ঘোষণা দিল, কুরআন মিথ্যা,ইসলাম মিথ্যা, সাথে তার প্রমাণ দিলো আর কুরআন থেকে ৩০টি ভুল বের করল। ২০০১ সাল কোনো মুসলিম এলো না তার জবাব দেয়ার জন্য। ২০০২ সাল: সৌদি আরবের কোনো মুফতী,আলেম শায়েখ এলো না তার জবাব দিতে। ২০০৩ সাল: দুবাই থেকেও কোনো পীর উলামা এলো না তার জবাব দিতে। ২০০৪ সাল: অনলাইনেও এই নিয়ে কোনো মুসলিম জবাব দিলো না। ২০০৫ সাল: মারা গেলেন আহমেদ দিদাত। ২০০৬ সাল: যে একটা আশা ছিলো সেই তো মরে গেলো(গুজব) ২০০৭ সাল: এই নিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে সেই খ্রিষ্টান ডাক্তারের সব অপবাদ নিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে বই লেখা শুরু হলো। ইসলাম নিয়ে তামাশা বাড়তেই থাকল। ২০০৮ সাল: স্পট: ভারত যে দেশে প্রত্যেক ঘণ্টায় ২৬ জন নারী ধর্ষিত হয়। যে দেশে মুসলিমদের কোনো সম্মান নেই। বাবরি মসজিদ ধ্বংস ইত্যাদি ইসলাম বিদ্বেষী ঘটনা। সে দেশ থেকে আসলো এক চিকন শ্যামলা বর্ণের লোক। পেশায় একজন ডা:। এই তার পরিচয়। লোকটি গেলো জনৈক খ্রিষ্টানের কাছে। গিয়ে হলো ৪ ঘণ্টা ২৫ মিনিট ২০ সেকেন্ডের বিতর্ক...
By Md Akr khan
Posted on: Wed, 09-May-2018, 01:56
=> আজানের সময় কুকুরের ক্রন্দন কী ভয়ার্ত কিছুর ইংগিত করে? => উত্তর ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ কুকুরের কান্না বিষয়ক আপনার ধারণাগুলো অমূলক। আজান শুনে শয়তান পালাতে থাকে। শয়তানের সেই ভয়ার্ত পলায়ন অনেক সময় কতিপয় কুকুর দেখতে পায়, আবার কখনো দেখতে পায় না। যখন শয়তানের সেই ভীত সন্ত্রস্ত পলায়ন দেখে কুকুর অনেক সময় ঘেউ ঘেউ করে আবার অনেক সময় কাঁদতে থাকে.. আর রমজান মাসে বড় শয়তানকে বেঁধে রাখা হয়, সকল শয়তানকে নয়। তাই রমজান মাসেও শয়তানের পলায়ন দেখে কুকুর কাঁদতে বা ঘেউ ঘেউ করতে পারে। সুতরাং এ বিষয়টি নিয়ে অহেতুক চিন্তিত হবার কিছু নেই। আজান দেবার উত্তম পদ্ধতি বাইরে দেয়া। এখন মসজিদের ভিতরে মাইক দিয়ে দেয়া হয়। এতে কোন সমস্যা নেই। এ কারণে কুকুর ঘেউ ঘেউ বা ক্রন্দন করে মনে করার কোন সুযোগ নেই। ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻗَﺎﻝَ: «ﺇِﻥَّ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥَ ﺇِﺫَﺍ ﺳَﻤِﻊَ ﺍﻟﻨِّﺪَﺍﺀَ ﺑِﺎﻟﺼَّﻠَﺎﺓِ ﺃَﺣَﺎﻝَ ﻟَﻪُ ﺿُﺮَﺍﻁٌ ﺣَﺘَّﻰ ﻟَﺎ ﻳَﺴْﻤَﻊَ ﺻَﻮْﺗَﻪُ. ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺳَﻜَﺖَ ﺭَﺟَﻊَ ﻓَﻮَﺳْﻮَﺱَ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺳَﻤ...
KEEP UP TO DATE

This site was designed with Websites.co.in - Website Builder

WhatsApp Google Map
×

Caution! Unverified Website!


The identity of this user has not yet been verified. Please make transactions at your own risk!

Safety and Abuse Reporting

Thanks for being awesome!

We appreciate you contacting us. Our support will get back in touch with you soon!

Have a great day!

Are you sure you want to report abuse against this website?

Please note that your query will be processed only if we find it relevant. Rest all requests will be ignored. If you need help with the website, please login to your dashboard and connect to support

;